টঙ্গী বাসীর অনেকেই এমন মন্তব্য করেছেন, সৎ সাহসী সময়ের উপযোগী হিসেবে তরুণ সমাজকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য এবং সমাজকে মাদক মুক্ত করার জন্য, তরুণ সমাজকে বিভিন্ন খেলাধুলা দিকে মনোযোগী করার জন্য অনেক পদক্ষেপ তিনি নিয়েছেন। এমনকি মহামারী করোনা কালীন সময় নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনা সহ অসহায় মানুষের পাশে থেকে রাত দিন কাজ করে যাচ্ছেন।
তার থেকেও আমাদের শিক্ষা নেওয়ার অনেক কিছু আছে বলে আমি মনে করি। এই বিষয়ে তরুণদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তাদের খেলাধুলাসহ বিভিন্ন উৎসবমুখর পরিবেশে বিভিন্ন আনন্দময় সময় কাটানোর জন্য মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় তাদেরকে বিভিন্নভাবে উৎসাহিত করেন। আমাদের মন্ত্রী মহোদয়ের কোন ধরনের কোন অহংকার বা কোন প্রভাব উনার কাছে নেই বলে আমাদের তরুণ সমাজের দাবি।
শহীদ আহসান উল্লাহ স্যারে জীবনে যে পথে চলেছিলেন, সেই পথ আমাদের মন্ত্রী মহোদয় বেছে নিয়েছেন।শহীদ আহসান উল্লাহ স্যারের সততা,আদর্শ এবং আমাদের এই তরুণ সমাজের অহংকার উন্নয়নের রোল মডেল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত কাছের আস্থাভাজন লোক ছিলেন তেমনি আমাদের মাননীয় যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মোঃ জাহিদ হাসান রাসেল এমপি ভবিষ্যতে এই ভাবে যাবেন এই আশাই তিনি সবসময় করেন। তিনি দেশ ও জাতির কল্যাণে সমসময় কাজ করতে চান বলেও জানান।